Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

পূর্ববতী মামলার রায়

অত্র ফুলসারা ইউনিয়নের গ্রাম আদালতে দাখিল কৃত মামলা গুলি বছরের শুরু থেকে ০১ ধারা ক্রমিক সাল অনুযায়ী নাম্বার হয়ে থাকে যেমন ২০১৪ সালের প্রথম মামলাটি ২০১৪/০১ এই ভাবে হয়ে থাকে।

 

সর্বশেষ মামলার রায়ঃ

 

ইউপি মামলা নং ৩৪/২০১৪

 

 

    
  

বিবাদী

শ্রী লÿন মন্ডল

পিতাঃ মৃত- সম্ভু মন্ডল

গ্রামঃ চাঁন্দা, ডাকঃ সলুয়া বাজার

উপজেলাঃ চৌগাছা, জেলাঃ যশোর।

 

বাদী

মোঃ জয়নাল আবেদীন

পিতাঃ মৃত- মাহমুদুলস্নাহ

গ্রামঃ আফরা, ডাকঃ সলুয়া বাজার

উপজেলাঃ চৌগাছা, জেলাঃ যশোর।

 

 

 

 

 

 

 

 


তাং- ২৯/১১/২০১৪ ইং

 

আদেশ,

          উক্ত বাদী গত ইং ১১/১১/২০১৪ তারিখে বিবাদীর নামে অত্র ইউনিয়ন পরিষদে জোর পূর্বক বাদীর চৌগাছা থানাধীন তেতুঁলবাড়িয়া মৌজায় এস.এ খতিয়ান ২৩৫ দাগ ৬২৬,৬৩৩ এবং ৬২৫ দাগে মোট জমি ১ একর ৫২ শতকের মধ্যে ৩৩ শতক জমির ধান গত ইং ১১/১১/২০১৪ তারিখে সকাল অনুমান ৭ টার সময় জোর পূর্বক কাটিয়া লইয়াছে মর্মে অভিযোগ করেন। অত্র অভিযোগের প্রেÿÿতে আমি উভয় পÿকে নিজ নিজ কাগজ পত্র সহ স্বাÿ্য প্রমানাদি নিয়া অত্র ইউনিয়ন পরিষদে হাজির হইবার জন্য নোটিশ প্রদান করিলে, উভয় পÿ হাজির হয়। এবং পর পর কয়েক কার্যদিবসে উভয় পÿÿর কাগজ পত্র পর্যালোচনা সহ শুনানী অমেত্ম নিমণ লিখিত সিদ্ধামত্ম প্রদান করি।

 

সিদ্ধামত্মঃ

          গত ইং ২৪/০৩/১৯৯০ তারিখে ২০৮৭ নং কোবলা অনুযায়ী দেখা যায় উলেস্নখিত দাগ হইতে আবু হানিফ এবং সেকেন্দার আলী ১৩ শতক জমি উক্ত বাদীর ভ্রাতা জয়নাল আবেদীন এর নিকট হইতে খরিদা স্বত্তে মালিক হইয়াছেন। এবং গত ইং ০৯/০১/১৯৯১ তারিখে ২৯৯ নং কোবলা অনুযায়ী দেখা যায় আবু হানিফ এবং সেকেন্দার আলী অপর ভ্রাতাদ্বয় যথাক্রমে বাদী জয়নাল আবেদীন এবং লেদু মিয়ার নিকট হইতে ২৮ শতক জমি খরিদা স্বত্তে মালিক হইয়াছেন। উলেস্নখিত দলিল দুইটি অনুযায়ী আবু হানিফ এবং সেকেন্দার আলী যথাক্রমে ১৩+২৮= ৪১ শতক জমির প্রকৃত মালিক। এবং গত ইং ১১/০১/১৯৮৬ তারিখে বাদীর পিতা আবু হানিফ, জয়নাল আবেদীন এবং সেকেন্দার আলী প্রত্যেক কে ২০ শতক করিয়া জমি রেজিঃ করিয়া দেয়। মোট সম্পত্তি ১.৫২ শতকের মধ্যে ৫৯ শতক জমি বাদ দিলে অবশিষ্ট ৯৩ শতক সম্পত্তি বাদী জয়নাল এবং তার অপর তিন ভ্রাতা যথাক্রমে আবু হানিফ, সেকেন্দার আলী এবং লেদু ওরফে খোকন প্রত্যেকে ২৩ শতক করিয়া প্রাপ্য হইবেন। তাহলে সর্বশেষ দেখা যায় আবু হানিফ ২০+২০+২৩= ৬৩ শতক, সেকেন্দার ২০+২০+২৩= ৬৩ শতক বর্তমানে সেকেন্দার আলী এবং আবু হানিফ ২ জনে ৬৩+৬৩= ১.২৬ শতক জমির মালিক। আর.এস রেকর্ড অনুযায়ী দেখা যায় সেকেন্দার আলী এবং আবু হানিফ তাহাদের প্রাপ্য অংশ হইতে ইতি পূর্বে বিক্রয় করিয়া ৫৭ শতক জমির বর্তমান রেকর্ড হইয়াছে। যাহার আর.এস খতিয়ান নং ১১৯ দাগ ৬৮৭ মোট জমি ৫৭ শতক। সেহেতু সমান অংশে আবু হানিফ ২৮ শতক এবং সেকেন্দার আলী ২৮ শতক জমি প্রাপ্য হইবেন। সে মোতাবেক উক্ত বিবাদীর মাতা শ্রীমতি গৌরীবালা সরকার গত ইং ০৯/০১/২০০২ তারিখে ৩১২ নং কোবলা মূলে আবু হানিফ এর নিকট হইতে ২৮ খরিদ করিয়া খরিদা সত্তেব স্বত্ত্ববান হইয়া দীর্ঘদিন ভোগদখল করিয়া আসিতেছে। সেকারনেই বিবাদী উক্ত সম্পত্তিতে ধান রোপন করিলে তাহাই কাটিয়া নিয়াছেন। বিবাদী বাদীর কোন সম্পত্তি হইতে জোর পূর্বক ধান কাটেন নাই। কেবলমাত্র বিবাদীর মাতার খরিদকৃত সম্পত্তি হইতেই ধান কাটিয়াছে। আদেশের কপি চাহিদা মোতাবেক উভয় পÿকে প্রদান করা হউক। এবং অত্র আদেশের কপি নথির সহিত সংরÿÿত করা হউক। মামলা নথিজাত।      

 

 

 

 

 

 

সর্বশেষ মামলার রায়ঃ

ইউপি মামলা নং- ২০১৪/২২

রায়ঃ- অদ্য ২৬/০৮/২০১৪ ইং তারিখ ৮ ও ৯নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্যদের মাধ্যমে উক্ত মামলার যাবতীয় বিষয় আলাপ আলোচনার মাধ্যমে আপোষ মিমাংসা হইয়া গিয়াছে। আপোষ মিমাংসার দলিল স্ব-স্ব জুডিশিয়াল স্টাম্পে এভিডেভিড কপি দাখিল করিয়াছে। সেহেতু আপোষ মিমাংসা হইয়া গিয়াছে সে-কারনে মামলাটি নথিজাত করা হইল।